ষোড়শ শতাব্দীতে ‘জীবনী সাহিত্য’ নামে এক নতুন সাহিত্য ধারার সূচনা হয়। বৈষ্ণব আন্দোলনের প্রবক্তা শ্রী চৈতন্যদেব এবং তাঁর কয়েকজন ভাব শিষ্যের জীবনকাহিনি নিয়ে জীবনী সাহিত্যের সৃষ্টি। বাংলা ভাষায় প্রথম জীবনীকাব্য ‘চৈতন্যভাগবত’, রচয়িতা বৃন্দাবন দাস। চৈতন্য মৃত্যুর পনের বছর পর এটি রচিত। ফকীর গরীবুল্লাহ পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম এবং মর্সিয়া সাহিত্য ধারার প্রধান কবি। নরহরি চক্রবর্তী অষ্টাদশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বৈষ্ণব কবি। বিপ্রদাস পিপিলাই মনসামঙ্গল কাব্যধারার কবি।
ষোড়শ শতাব্দীতে ‘জীবনী সাহিত্য’ নামে এক নতুন সাহিত্য ধারার সূচনা হয়। বৈষ্ণব আন্দোলনের প্রবক্তা শ্রী চৈতন্যদেব এবং তাঁর কয়েকজন ভাব শিষ্যের জীবনকাহিনি নিয়ে জীবনী সাহিত্যের সৃষ্টি। বাংলা ভাষায় প্রথম জীবনীকাব্য ‘চৈতন্যভাগবত’, রচয়িতা বৃন্দাবন দাস। চৈতন্য মৃত্যুর পনের বছর পর এটি রচিত। ফকীর গরীবুল্লাহ পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম এবং মর্সিয়া সাহিত্য ধারার প্রধান কবি। নরহরি চক্রবর্তী অষ্টাদশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বৈষ্ণব কবি। বিপ্রদাস পিপিলাই মনসামঙ্গল কাব্যধারার কবি।