১৭৬১ সালে মারাঠা ও মুসলিমদের মধ্যে সংঘটিত পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধকে কেন্দ্র করে মহাকবি কায়কোবাদ রচনা করেন— ‘মহাশ্মশান’ নামক মহাকাব্যটি। পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ ছিল এক রক্তক্ষয়ী ধ্বংসাত্মক যুদ্ধ। এ যুদ্ধে মুসলিমদের জয় হলে ও ব্যাপক প্রাণহানি ও ধ্বংসলীলা কবি চিত্তকে ব্যথিত করেছিল। তাই তিনি যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ ও ব্যাপকতাকে কাব্যের উপকরণ বানিয়ে রচনা করেন ঐতিহাসিক মহাকাব্য ‘মহাশ্মশান’ (১৯০৪)। এটি তিন খণ্ডে রচিত মহাকাব্য। এই মহাকাব্যের কাহিনি অবলম্বনে পরবর্তীতে নাট্যকার মুনীর চৌধুরী রচনা করেন ঐতিহাসিক ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটক।
১৭৬১ সালে মারাঠা ও মুসলিমদের মধ্যে সংঘটিত পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধকে কেন্দ্র করে মহাকবি কায়কোবাদ রচনা করেন— ‘মহাশ্মশান’ নামক মহাকাব্যটি। পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ ছিল এক রক্তক্ষয়ী ধ্বংসাত্মক যুদ্ধ। এ যুদ্ধে মুসলিমদের জয় হলে ও ব্যাপক প্রাণহানি ও ধ্বংসলীলা কবি চিত্তকে ব্যথিত করেছিল। তাই তিনি যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ ও ব্যাপকতাকে কাব্যের উপকরণ বানিয়ে রচনা করেন ঐতিহাসিক মহাকাব্য ‘মহাশ্মশান’ (১৯০৪)। এটি তিন খণ্ডে রচিত মহাকাব্য। এই মহাকাব্যের কাহিনি অবলম্বনে পরবর্তীতে নাট্যকার মুনীর চৌধুরী রচনা করেন ঐতিহাসিক ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটক।