রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সমগ্র সাহিত্য জীবনে ৫২ মতান্তরে ৫৬টি কাব্যগ্রন্থ রচনা করেছিলেন। স্মরণ, উৎসর্গ, নৈবেদ্য, খেয়া তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ। কবি তাঁর স্ত্রী মৃণালিনী দেবীর মৃত্যুকে উপলক্ষ করে রচনা করেন তাঁর ‘স্মরণ’ (১৯০২) কাব্যটি। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথ রচিত ‘নৈবেদ্য’ (১৯০১) কাব্যে আধ্যাত্মিক ভাবনার প্রকাশ ঘটেছে। এ কাব্যে মৃত্যুর কথা বিভিন্নভাবে এসেছে, তবে এটি কবির স্ত্রীর মৃত্যুকে উপলক্ষ করে লেখা নয়। কারণ কবির স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছিল ১৯০২ সালে। তার পূর্বেই অর্থাৎ ১৯০১ সালে এ কাব্যটি প্রকাশিত হয়েছিল।রবীন্দ্রনাথ রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্য- কবি কাহিনী (প্রথম কাব্যগ্রন্থ ও প্রথম গ্রন্থ), বনফুল (২য় কাব্য), প্রভাত সঙ্গীত, ছবি ও গান, কড়ি ও কোমল, মানসী (১৮৯০), সোনার তরী (১৮৯৪), চিত্রা, কণিকা, ক্ষণিকা, কল্পনা, গীতাঞ্জলি (১৯১০), গীতালি, বলাকা (১৯১৬), পূরবী (আর্জেন্টিনার মহিলা কবি ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোকে উৎসর্গ করে লেখা), পুনশ্চ, সেঁজুতি, রোগশয্যায়, সানাই, আরোগ্য/ শেষলেখা (কবির শেষ কাব্যগ্রন্থ) প্রভৃতি।
রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্য ও অন্যান্য গ্রন্থের বাছাইকৃত কিছু গান ও কবিতার ইংরেজি অনুবাদের জন্য ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথের নোবেল জয়ী ইংরেজিতে অনূদিত গ্রন্থটির নাম ছিল ‘Song Offerings’। এ গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছিলেন প্রখ্যাত আইরিশ কবি, নাট্যকার ও সাহিত্য সমালোচক ডব্লিউ. বি. ইয়েটস।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সমগ্র সাহিত্য জীবনে ৫২ মতান্তরে ৫৬টি কাব্যগ্রন্থ রচনা করেছিলেন। স্মরণ, উৎসর্গ, নৈবেদ্য, খেয়া তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ। কবি তাঁর স্ত্রী মৃণালিনী দেবীর মৃত্যুকে উপলক্ষ করে রচনা করেন তাঁর ‘স্মরণ’ (১৯০২) কাব্যটি। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথ রচিত ‘নৈবেদ্য’ (১৯০১) কাব্যে আধ্যাত্মিক ভাবনার প্রকাশ ঘটেছে। এ কাব্যে মৃত্যুর কথা বিভিন্নভাবে এসেছে, তবে এটি কবির স্ত্রীর মৃত্যুকে উপলক্ষ করে লেখা নয়। কারণ কবির স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছিল ১৯০২ সালে। তার পূর্বেই অর্থাৎ ১৯০১ সালে এ কাব্যটি প্রকাশিত হয়েছিল।রবীন্দ্রনাথ রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্য- কবি কাহিনী (প্রথম কাব্যগ্রন্থ ও প্রথম গ্রন্থ), বনফুল (২য় কাব্য), প্রভাত সঙ্গীত, ছবি ও গান, কড়ি ও কোমল, মানসী (১৮৯০), সোনার তরী (১৮৯৪), চিত্রা, কণিকা, ক্ষণিকা, কল্পনা, গীতাঞ্জলি (১৯১০), গীতালি, বলাকা (১৯১৬), পূরবী (আর্জেন্টিনার মহিলা কবি ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোকে উৎসর্গ করে লেখা), পুনশ্চ, সেঁজুতি, রোগশয্যায়, সানাই, আরোগ্য/ শেষলেখা (কবির শেষ কাব্যগ্রন্থ) প্রভৃতি।
রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্য ও অন্যান্য গ্রন্থের বাছাইকৃত কিছু গান ও কবিতার ইংরেজি অনুবাদের জন্য ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথের নোবেল জয়ী ইংরেজিতে অনূদিত গ্রন্থটির নাম ছিল ‘Song Offerings’। এ গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছিলেন প্রখ্যাত আইরিশ কবি, নাট্যকার ও সাহিত্য সমালোচক ডব্লিউ. বি. ইয়েটস।