বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর সাম্যবাদী কাব্যের অন্তর্গত ‘মানুষ’ কবিতায় পবিত্র ধর্ম ও ধর্মীয় উপসনালয় ব্যবহার করে একশ্রেণির ভণ্ড-স্বার্থবাদীদের দ্বারা মনুষ্যত্বের অবমাননার এক কপট চিত্র তুলে ধরেছেন। কবি এ অবস্থার অবসান চান। তাই তিনি উপাসনালয়ের তালাদেয়া দ্বারগুলো ভেঙ্গে ফেলার জন্য ‘কালাপাহাড়’ কে MER স্মরণ করেছেন “কোথা চেঙ্গিস, গজনী মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়? ভেঙ্গে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা-দেওয়া দ্বার । উল্লেখ্য কালাপাহাড় ছিলেন গৌড়ের শাসক সুলায়মান খান কররাণীর একজন সেনাপতি। প্রথম জীবনে তিনি হিন্দু ব্রাহ্মণ ছিলেন, পরবর্তীতে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হয়েছিলেন। মুসলমান কররাণীর প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালনকালে তিনি পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরসহ বিভিন্ন মন্দির ও প্রতিমার ব্যাপক ক্ষতিসাধন করেন। আর সেই থেকে তিনি ‘কালাপাহাড়’ নামে খ্যাত।
Suvrato Biswas
December 4, 2023 at 2:08 pm
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর সাম্যবাদী কাব্যের অন্তর্গত ‘মানুষ’ কবিতায় পবিত্র ধর্ম ও ধর্মীয় উপসনালয় ব্যবহার করে একশ্রেণির ভণ্ড-স্বার্থবাদীদের দ্বারা মনুষ্যত্বের অবমাননার এক কপট চিত্র তুলে ধরেছেন। কবি এ অবস্থার অবসান চান। তাই তিনি উপাসনালয়ের তালাদেয়া দ্বারগুলো ভেঙ্গে ফেলার জন্য ‘কালাপাহাড়’ কে MER স্মরণ করেছেন “কোথা চেঙ্গিস, গজনী মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়? ভেঙ্গে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা-দেওয়া দ্বার । উল্লেখ্য কালাপাহাড় ছিলেন গৌড়ের শাসক সুলায়মান খান কররাণীর একজন সেনাপতি। প্রথম জীবনে তিনি হিন্দু ব্রাহ্মণ ছিলেন, পরবর্তীতে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হয়েছিলেন। মুসলমান কররাণীর প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালনকালে তিনি পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরসহ বিভিন্ন মন্দির ও প্রতিমার ব্যাপক ক্ষতিসাধন করেন। আর সেই থেকে তিনি ‘কালাপাহাড়’ নামে খ্যাত।
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর সাম্যবাদী কাব্যের অন্তর্গত ‘মানুষ’ কবিতায় পবিত্র ধর্ম ও ধর্মীয় উপসনালয় ব্যবহার করে একশ্রেণির ভণ্ড-স্বার্থবাদীদের দ্বারা মনুষ্যত্বের অবমাননার এক কপট চিত্র তুলে ধরেছেন। কবি এ অবস্থার অবসান চান। তাই তিনি উপাসনালয়ের তালাদেয়া দ্বারগুলো ভেঙ্গে ফেলার জন্য ‘কালাপাহাড়’ কে MER স্মরণ করেছেন “কোথা চেঙ্গিস, গজনী মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়? ভেঙ্গে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা-দেওয়া দ্বার । উল্লেখ্য কালাপাহাড় ছিলেন গৌড়ের শাসক সুলায়মান খান কররাণীর একজন সেনাপতি। প্রথম জীবনে তিনি হিন্দু ব্রাহ্মণ ছিলেন, পরবর্তীতে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হয়েছিলেন। মুসলমান কররাণীর প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালনকালে তিনি পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরসহ বিভিন্ন মন্দির ও প্রতিমার ব্যাপক ক্ষতিসাধন করেন। আর সেই থেকে তিনি ‘কালাপাহাড়’ নামে খ্যাত।
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর সাম্যবাদী কাব্যের অন্তর্গত ‘মানুষ’ কবিতায় পবিত্র ধর্ম ও ধর্মীয় উপসনালয় ব্যবহার করে একশ্রেণির ভণ্ড-স্বার্থবাদীদের দ্বারা মনুষ্যত্বের অবমাননার এক কপট চিত্র তুলে ধরেছেন। কবি এ অবস্থার অবসান চান। তাই তিনি উপাসনালয়ের তালাদেয়া দ্বারগুলো ভেঙ্গে ফেলার জন্য ‘কালাপাহাড়’ কে MER স্মরণ করেছেন “কোথা চেঙ্গিস, গজনী মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়? ভেঙ্গে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা-দেওয়া দ্বার । উল্লেখ্য কালাপাহাড় ছিলেন গৌড়ের শাসক সুলায়মান খান কররাণীর একজন সেনাপতি। প্রথম জীবনে তিনি হিন্দু ব্রাহ্মণ ছিলেন, পরবর্তীতে ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হয়েছিলেন। মুসলমান কররাণীর প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালনকালে তিনি পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরসহ বিভিন্ন মন্দির ও প্রতিমার ব্যাপক ক্ষতিসাধন করেন। আর সেই থেকে তিনি ‘কালাপাহাড়’ নামে খ্যাত।