১৯২৬ সালের ১৯ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজের কয়েকজন যুক্তিবাদী ও প্রগতিশীল শিক্ষক ও ছাত্রের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় মন্সলিম সাহিত্য-সমাজ ৷ মুসলিম সাহিত্য-সমাজের মূলমন্ত্র ছিল ‘বৃষ্ধির মুক্তি । বৃদ্ধির মৃক্তি বলতে তাঁরা অন্ধ সংস্কার ও শাস্তানুগত্া থেকে মানুষের বিচারবৃদ্ধিকে মুক্তি দান ৷ এ সংগঠনের লেখকরা তাঁদের চিন্তাধারাকে বাঙালি সমাজের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য পত্রপত্রিকা প্রকাশ, বার্ষিক সম্মেলন, গস্বরচনা ও প্রকাশ করতেন । মুসলিম সাহিত্য-সমাজ্জের বার্ষিক মুখপর শিখা পত্রিকা । মুসলিম সাহিত্য-সমাজের কার্যক্রম দশ বছর (১৯২৬-১৯৩৬) সক্রিয়ভাবে চালু ছিল ।
Suvrato Biswas
October 12, 2023 at 5:41 pm
‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯ লেখা থাকতো ‘জ্ঞান যেখানে মুক্তি সেখানে অসম্ভব’। বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের মুখপত্র শিখা’র প্রধান লেখকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন কাজী আবদুল ওদুদ, আবুল হুসেন, কাজী মোতাহার হোসেন, আবুল ফজল প্রমুখ।
জানুয়ারি, ১৯২৬। এটি ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ নামেও পরিচিত। মূলত, ‘ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ (১৯২৬) ছিল বুদ্ধিরমুক্তি আন্দোলনের সূতিকাগার। জ্ঞানবিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়া মুসলিম সমাজের পুনর্জাগরণ প্রত্যাশি একদল বুদ্ধিদীপ্ত, প্রগতিবাদী মুক্তচিন্তার অধিকারী মানুষদের প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে ‘ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ’। এ সংগঠনের মুখপত্র ছিল ‘শিখা’ পত্রিকাটি যার প্রতি সংখ্যায় সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি যেখানে আড়ষ্ট,
১৯২৬ সালের ১৯ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজের কয়েকজন যুক্তিবাদী ও প্রগতিশীল শিক্ষক ও ছাত্রের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় মন্সলিম সাহিত্য-সমাজ ৷ মুসলিম সাহিত্য-সমাজের মূলমন্ত্র ছিল ‘বৃষ্ধির মুক্তি । বৃদ্ধির মৃক্তি বলতে তাঁরা অন্ধ সংস্কার ও শাস্তানুগত্া থেকে মানুষের বিচারবৃদ্ধিকে মুক্তি দান ৷ এ সংগঠনের লেখকরা তাঁদের চিন্তাধারাকে বাঙালি সমাজের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য পত্রপত্রিকা প্রকাশ, বার্ষিক সম্মেলন, গস্বরচনা ও প্রকাশ করতেন । মুসলিম সাহিত্য-সমাজ্জের বার্ষিক মুখপর শিখা পত্রিকা । মুসলিম সাহিত্য-সমাজের কার্যক্রম দশ বছর (১৯২৬-১৯৩৬) সক্রিয়ভাবে চালু ছিল ।
‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯ লেখা থাকতো ‘জ্ঞান যেখানে মুক্তি সেখানে অসম্ভব’। বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের মুখপত্র শিখা’র প্রধান লেখকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন কাজী আবদুল ওদুদ, আবুল হুসেন, কাজী মোতাহার হোসেন, আবুল ফজল প্রমুখ।
জানুয়ারি, ১৯২৬। এটি ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ নামেও পরিচিত। মূলত, ‘ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ (১৯২৬) ছিল বুদ্ধিরমুক্তি আন্দোলনের সূতিকাগার। জ্ঞানবিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়া মুসলিম সমাজের পুনর্জাগরণ প্রত্যাশি একদল বুদ্ধিদীপ্ত, প্রগতিবাদী মুক্তচিন্তার অধিকারী মানুষদের প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে ‘ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ’। এ সংগঠনের মুখপত্র ছিল ‘শিখা’ পত্রিকাটি যার প্রতি সংখ্যায় সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি যেখানে আড়ষ্ট,